Posts

M.A. Matin, Admission Instructor & Founder of MasterPiece University Admission Coaching

Image
M.A. Matin, Founder of MasterPiece University Admission Coaching. He is known as University Admission Instructor. He is a BBA with major in Management Information Systems (MIS) from Faculty of Business Studies (FBS), University of Dhaka. He has been teaching students since he studied at class 8. When he read in class 9, he taught English & Accounting to his students & friends. At the time of his college life, he taught English & Bangla Grammar more than hundreds of his students by an academic coaching. He has been teaching English more than six years & this book is the production of his teaching life. He has dedicated himself to help the students to achieve their "Dream to Public University" by admission consulting through admission coaching, online instructing & YouTube Tutorials. "MasterPiece VocaMar" a complete English book for University Admission Test, Written & Complied by M.A. Matin. It's the symbol of his contributory &

"MasterPiece VocaMar" a complete English book for University Admission Test

Image
"MasterPiece VocaMar" a complete English book for University Admission Test. The book is written & complied by M.A. Matin, Admission Instructor. The book has been devided into 4 Parts (Vocabulary, Grammar, Extra Practice & Previous Years Questions). It's the most up-to-date version of English preparative book to win any competitive exams. The most important part for university admission test is Vocabulary Part. In this brand version, a core exertion has been added to upgrade it with abundant important vocabulary and the essential part of grammar with all necessary rules & practice questions from Barron's TOEFL, Cliff's TOEFL & Peterson's TOEFL, Barron's SAT, Barron's GRE and Barron's GMAT. By mastering the contents of the book, any students can ensure his/her success and make their journey successful on the way of higher education.

শুনেছিস? তরুণ আত্মহত্যা করেছে!

Image
২৫ জানুয়ারি ২০১৭ সাল: রুমের প্রায় সবাই একটি ছেলের সাথে মজা করত। ছেলেটির গায়ের রঙ কালো। দেহের গড়ন ছোট, যেন অষ্টম শ্রেণি পড়ুয়া কোন বালক। চেহারায় অসহায়, অযত্ন আর দারিদ্র্যতার ছাপ। ছেলেটি তার মেধার জোরে দেশের সর্বচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ ইউনিটে ১৯৯তম হয়। বাণিজ্য অনুষদের সেরা বিষয়ে ভর্তি হয় সে। ছেলেটি সবার থেকে আলাদা। সবাই যেখানে আনন্দে আত্মহারা, আড্ডায় মাতোয়ারা, ছেলেটি সেখানে একেবারেই চুপচাপ। ছেলেটির নানা দুর্বলতা নিয়ে নানা ভাবে সবাই থাকে ক্ষ্যাপাত। তবুও ছেলেটি ভাবলেশহীন। অসহায় গলায় ছেলেটির উত্তর, “আমি দুর্বল বলে, তোরা আমার সাথে এমন করিছ...” এমনি ভাবেই চলছিল সব। একদিন লক্ষ করলাম,  কোন কান্নার শব্দ নেই, ছেলেটি চোখের পানি মুছছে। তখন কেউ তাকে ক্ষ্যাপায়নি বা মজাও করেনি। তবে সে গোপনে কাঁদছে কেন?কারণ জানার চেষ্টা করলাম। জানলাম, ছেলেটির মা নেই, সপ্তম শ্রেণিতে থাকতেই মা মারা গেছে। তার জীবনে কোন ভালবাসা নেই, কোন আদর নেই, কোন যত্ন নেই। না খেয়ে থাকলেও তাকে কেউ জিজ্ঞেস করে না, “বাবা খেয়েছিস?”... " কিছু মানুষের জীবনে কখনো কোথাও ভালবাসা জোটে না" গণরুমে 'তরুণ' (তরুণ হ

গল্পটা বন্ধুত্বের - ২য় পার্ট

Image
কতবার ফ্রেন্ডলিস্ট কাটছাঁট করেছি কতজনকে আনফ্রেন্ড করেছি, Zahidul Islam তোর মৃত্যুর প্রায় ২ বছর হতে চলল। হাজার বার চেষ্টা করেছি বাট তোকে আনফ্রেন্ড করতে, পারি নাই।।। আজ তোর জন্মদিন, বেচে থাকলে ২২ বছরে পা দিতি.......... ভাল থাকিস প্রিয় বন্ধু.......... ঘটনা ১-জাহিদের ক্যান্সার হইছে । ক্যামো দেওয়ার মত এক কষ্টকর অভিজ্ঞতার মধ্যদিয়ে রেগুলার যেতে হয় এই ছেলেটার । জাহিদের মাথায় চুল নাই । ছেলেটা মাথা আচরাতে পারে না ।। চুলে স্পাইক কাট দেওয়ারও কোনো উপায় নাই । সর্বশেষ কবে মাথায় শ্যাম্পু করেছিল সেটাও হয়ত ভূলে গেছে ।। ঘটনা ২-কিছু ছেলে জাহিদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে । জাহিদের কষ্ট বোঝার মত অতটা জ্ঞানবুদ্ধি তাদের নাই । এরা যখন জাহিদের সাথে দেখা করতে যায় এদের নাকি খারাপ লাগে । জাহিদের মাথায় চুল নাই । এদের মাথায় চুল আছে ,এই ব্যপারটা জাহিদের জন্য যতটা না বেদনা দায়োক, তার থেকেও এদের জন্য বেশি কষ্টকর  । ফলাফল- জাহিদের মাথায় চুল নাই , সো , আমাদের মাথায়ও চুল থাকতে পারে না ।কী অদ্ভুদ একটা যুক্তি । এই অদ্ভুদ যুক্তির উপর ভিত্তি করে অদ্ভুদ ছেলেগুলো নিজেদের মাথার চুলগুলো ফেলে দিয়েছিল... বি.দ্র- ,ব

মানবতা পৃথিবীর বুকে এমনিভাবে বেঁচে থাকুক যুগ-যুগান্তর ধরে।

Image
প্রমা (ছদ্মনাম), সদ্য ভর্তি হওয়া ঢাবির প্রথম বর্ষের বাংলা বিভাগের ছাত্রী,আমি তাকে শুধু ছাত্রী বলবো না,সে আমার নিজ চোখে দেখা আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ মহীয়ষী নারী। তার কাহিনীই আজ আপনাদেরকে বলবো। আমি একটু অসুস্থ,ক্লাস করতে একটুও ইচ্ছে হচ্ছে না,স্যারকে বলে হলে চলে যাবো,কবি সুফিয়া কামাল হল। বাংলা একাডেমীতে কম্পিউটার কোর্স করতে চাচ্ছি,ভর্তির খোজ নিতে হেটে হেটেই বাংলা একাডেমী পর্যন্ত গেলাম। ঐখানে কাজ শেষ করে হলের দিকে হাটা ধরলাম। কয়েক কদম সামনে গিয়ে একটু অবাক হলাম!! দেখি যে রাস্তায় পরে থাকা এক বৃদ্ধা,অসুস্থ মহিলার মুখে একটি মেয়ে খাবার তুলে দিচ্ছে। আর তার চারপাশে কিছুলোক জটলা বেধে দাড়িয়ে আছে। মেয়েটিকে দেখে কিন্ঞ্চিৎ অবাক হলাম! এমন মর্ডাণ একটা মেয়ে এমন রাস্তায় নোংরা অবস্থায় পরে থাকা মহিলার মুখে খাবার তুলে দিচ্ছে!! ভবলাম যে,হয়তো মহিলা খাবার চাইছে তাই খাবার দিচ্ছে। এই ভেবে হলের দিকে পা বাড়াতে লাগলাম। কিন্তু কি ভেবে যেন ২/৩ কদম সামনে গিয়ে আবার পিছনে ব্যাক করলাম। কিছুক্ষণ দাড়ালাম,আসলে কি ঘটছে তা বুঝার চেষ্টা করছি। ভাবলাম,দাড়িয়েইতো আছি,কয়েকটা পিক তুলি। আমার ফোনের ক্যামেরা ওর দিকে দেখতে পেয়ে ও ভাবলো যে আ

আমি গণরুম থেকে বলছি

Image
গণরুমে ১ বছরের অভিজ্ঞতা... একটা  গণরুম হচ্ছে একটা বাংলাদেশ।সেখানে দেশের সব এলাকার মেধাবিরা একসাথে থাকে।  গণরুমে থাকার ফলে ১০০ জন পাগল পেলাম,,,,,, এই পাগলরা কি করে জানেন,,,? বন্ধুর অপেরেশনের দায়িত্বটাও পরিবার কে না জনিয়ে নিয়ে নেয়। বন্ধুর বিপদে  বোর্ডে প্রথম হওয়া ছেলেটাও স্ট্যাম্প নিয়ে সামনে থাকে,,,,। গণরুমের এমন কোনো ছেলে পাবেন না যারা ৩মাস হয়েছে রক্ত দিয়েছে,,,,, শহরের যেখানেই রক্তের প্রয়োজন হয়,,,,গণরুমিয়ানরা সেখানেই হাজির হয়। গনরুমে নিজের বলতে কিছু নাই,,,,,এমনকি ব্রাশটাও  না! বন্ধুর জন্য শিল্পপতির ছেলেটাও রিডিং রুম,,,,মসজিদে এমন কি ছাদে ঘুমাতেও  দ্বিধাবোধ করেনা,,। ১৫শ টাকার নতুন শার্ট বন্ধুর গায়ে মানিয়েছে দেখে,,,,সেটা তাকে দিয়ে ১০০টাকার টি শার্ট পরে ক্লাসে যাওয়ার কাজটা এরাই করে,,,,,। দুই পায়ে দুই রকম জুতা পরে  ক্লাসে যেতেও দ্বিধাবোধ করেনা,,,,,। যে ছেলেটা জীবনেও জম্মদিন উদযাপন  করেনি,,,,,তার জম্মদিনটাও ওই পাগলরা। জমজমাটভাবে উদযাপন করে,,,,,। পরিশেষে কেউ যদি আমাকে বলে,,,,আমার জীবনের সোনালি সময় কোনটা? আমি বলব  গণরুমিয়ান হিসেবে থাকা এই ১ বছরের সময়টা,,,,,,,,। ©জুয়েল মার্কেটিং ব

ঢাবি চাই বোঝা মুক্ত, বাতিল কর অধিভুক্ত

Image
আমাদের দাবিসমূহের চুড়ান্ত খসড়াঃ “ ঢাবি চাই বোঝা মুক্ত, বাতিল কর অধিভুক্ত” দুই দফা এক দাবিঃ ১। অধিভুক্তি বাতিল চাই ২। বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রন চাই । আমাদের এই দাবির পেছনে উপযুক্ত কারনসমূহঃ ১। শিক্ষার মানের অবনতিঃ  ৭ কলেজের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীকে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য প্রশ্ন করা, উত্তরপত্র মুল্যায়ন, ভাইবা নেওয়া, রেজাল্ট তৈরী করা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মহোদয়দের জন্য বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে । ফলশ্রুতিতে নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও দৈনন্দিন শিক্ষা কার্যক্রমে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে ।  সাধারনত অনেক শিক্ষক পিএইচডি করার জন্য দেশের বাইরে যাওয়ার দরুন বিশ্ববিদ্যালয়ে একরকম শিক্ষক সংকটের সৃষ্টি হয় । তথাপি যদি অবশিষ্ট শিক্ষকদের ওপর বাড়তি চাপ আসে, তাহলে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন ও গবেষনা কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটবে । ২। ঢাবির সুনাম ক্ষুন্নঃ  অধিভুক্ত ৭ কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ যেকোন ধরনের কার্যক্রমে ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ের পরিচয় ব্যবহার করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বকীয়তা বিনষ্ট হচ্ছে ।  পেশাগতক্ষেত্রে অধিভুক্ত ৭ কলেজের গ্র্যাজুয়েটদের কেও অদক্ষতা প্রদর্শন করলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যা